সমাস কাকে বলে Fundamentals Explained

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাসঃ কর্মধারয় সমাসে কোন কোন স্থানে মধ্যপদের লোপ হয়। সেজন্যেই একে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে। যথাঃ হিমালয় নামক পবর্ত = হিমালয়পবর্ত। এখানে ‘নামক’ মধ্যপদের লোপ হয়েছে।

উপপদের সঙ্গে কৃদন্ত পদের সমাসকে উপপদ তৎপুরুষ সমাস, বলে

এই বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদটি বিশেষণ নয়

বিষ্ণুর নিমিত্ত মন্দির – বিষ্ণুমন্দির

বাংলার বৃহত্তম শিক্ষামূলক ব্লগ পোর্টাল

১ ব্যুৎপত্তি ও সংজ্ঞা ২ ইতিহাস ৩ সন্ধির সঙ্গে পার্থক্য ৪ সমাসের অঙ্গ ৫ প্রকারভেদ প্রকারভেদ উপঅনুচ্ছেদ টগল করুন ৫.১ দ্বন্দ্ব সমাস ৫.২ কর্মধারয় সমাস ৫.৩ তৎপুরুষ সমাস ৫.৪ বহুব্রীহি সমাস ৫.৫ দ্বিগু সমাস ৫.

১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা নির্ণয় এর সহজ উপায় জানুন

সমাসের পূর্বপদ হিসেবে যদি অব্যয় পদ ব্যবহৃত হয়, এবং সেই অব্যয়ের অর্থই প্রধান হয়, তবে সেই সমাসকে বলা হয় অব্যয়ীভাব সমাস। যেমন, ‘মরণ পর্যন্ত = আমরণ’। এখানে পূর্বপদ হিসেবে পর্যন্ত অর্থে ‘আ’ উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে। আর পরপদ ‘মরণ’। কিন্তু এখানে সমস্ত পদটিকে নতুন অর্থ দিয়েছে ‘আ’ উপসর্গটি। অর্থাৎ, এখানে ‘আ’ উপসর্গ বা অব্যয় বা পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পেয়েছে। তাই check here এটি অব্যয়ীভাব সমাস। (উপসর্গ এক ধরনের অব্যয়সূচক শব্দাংশ। উপসর্গ বচন বা লিঙ্গ ভেদে পরিবর্তিত হয় না কিংবা বাক্যের অন্য কোন পদের পরিবর্তনেও এর কোন পরিবর্তন হয় না। এরকম আরেকটি অব্যয়সূচক শব্দাংশ হলো অনুসর্গ।)

পরপদে ‘রাজা’ থাকলে ‘রাজ’ হয়। যেমন, মহান যে রাজা = মহারাজ।

সমান ধর্মবাচক পদের প্রয়োগ না থাকলে উপমেয় ও উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: মুখ চন্দ্রসদৃশ = মুখচন্দ্র।

ডিসক্লেমার

যে সমাসে পূর্বপদটি সংখ্যাবাচক বিশেষণ হয়ে সমাহার বা সমষ্টি বুঝায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলা হয়।

নিত্য সমাসঃ যে সমাসে সমস্যমান পদ দ্বারা সমাস-বাক্য হয় না, অন্য পদের দ্বারা সমস্ত পদের অর্থ প্রকাশ করতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমনঃ অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “সমাস কাকে বলে Fundamentals Explained”

Leave a Reply

Gravatar